বাড়িওয়ালা, চাকুরীজীবি, ব্যবসায়ী ও সকল শ্রেণীর পেশাজীবিদের (ডাক্তার, চার্টার্ড একাউন্টেন্ট, প্রকৌশলি ইত্যাদি) জন্য ডিবিবিএল এর যখন তখন পারসোনাল ঋণ ।
ঋণ নেওয়ার যোগ্যতা :
যিনি ঋণ নিতে ইচ্ছুক তাকে প্রাপ্ত বয়স্ক মানে ১৮ হতে ৭০ এর মাঝে বয়স হতে হবে ।
ঋণ নেওয়ার জন্য চাকুরীজীবি প্রার্থীদের মাসিক সেলারি সর্বনিম্ন ১০,০০০ টাকা হলে আবেদন করতে পারবে । তবে এখান থেকে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হয় । ঋণ নিতে গেলে অবশ্যই আগে ডিবিএলে ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে । ঋণ নিতে গেলে অবশ্যই ঋণ যিনি নিবেন তাকে কিছু না কিছু জামানত দিতে হবে ।
সুবিধা সূমহ :
প্রক্রিয়া করণ ফি কম ।
ঋণ টেক ওভার সুবিধা ।
কোন জটিলতা নেই ।
লোন পরিষধের মেয়াদ ১২ থেকে ৬০ মাস সর্বোচ্চ ।
সহনশীল মাসিক কিস্তি
দ্রুত ও সহজ প্রক্রিয়া
সুবিধাজনক মেয়াদ
মেয়াদ পূর্তির আগে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক লোন পরিশােধের সুবিধা।
দেশের যেকোন স্হান হতে লোন গ্রহণ ও কিস্তি পরিশােধ এর সুবিধা।
ঋণ পরিশােধের নিয়মঃ
গ্রাহক সম পরিমাণ প্রতি মাসে কিস্তি (EMI) প্রদান করে মেয়াদান্তে সম্পূর্ণ লোন পরিশােধ করতে পারবে ।
মুনাফার হার সর্বোচ্চ ৯% হয়ে থাকে (পরিবর্তনশীল) । তবে যত কম সময়ে ঋণ পরিশোধ করবেন সুদের হার কমবে ।
অনুমোদন সময়কাল ১৫ দিন কর্মদিবস সময় নিবে । কত টাকা লোন পাবেন তা আপনার মাসিক ইনকামের ওপর কিছুটা নির্ভর করবে ।
আবেদন গ্রহন করতে কত দিন লাগবে :
সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি ।
ভোটার আইডি বা পাসপোর্ট এর ফটোকপি ।
আয় এবং পেশার প্রমাণাদি ।
যারা চাকুরি করে তাদের জন্য অফিস পরিচয় পত্র ও লেটার অফ ইন্ট্রো ডাকশন/ পে-স্লিপ / বেতন বা স্যালারি সাটিফিকেটের অনুলিপি/ নিয়ােগপত্র ইত্যাদি ।
- পেশাজীবিদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ডিগ্রীর সনদ ।
- যাদের বাড়ি আছে অর্থাৎ বাড়ির মালিকদের জন্য মালিকানার দলিল ও ভাড়া নেওয়ার রশিদ/ ভাড়াটিয়ার সাথে চুক্তিনাম ইত্যাদি ।
- ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ।
৬ মাসের ব্যাংক হিস্টোরি/স্টেটমেন্ট ।
পার্সোনাল গ্যারান্টি ।
- ই টিন বা টিন সাটিফিকেট (লোন যদি ৫ লাখ বা অধিক হয় ক্ষেত্রে প্রযােজ্য)।
অন্যান্য প্রয়ােজনীয় তথ্যাদি ও জামানত ।
খারাপ সিআইবি এবং কর্পোরেট রিপোর্ট থাকলে লোন পাবেন না ।