সুন্নত নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব । সুন্নত নামাজ না পড়লে পাপ কি হবে ?
যে সকল সুন্নত নামাজ হাদিসে করার জন্য গুরুত্ব এসেছে সে সকল নামাজ কে বলা হয় সুন্নতে মুকাদ্দাহা । ফজরের পূর্বে দুই রাকাত, জোহরের পূর্বে রাকাত ও পরে দুই রাকাত, মাগরিবের পর দুই রাকাত এবং ইশার পর দুই রাকাত। রমযান মাসের তারাবীহ'র নামাযও সুন্নাতে মুয়াক্কাদা ।
১. ফজরের দুই রাকাত সুন্নাত সমস্ত দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যবর্তী সব কিছু হতে উত্তম। (মুসলিম শরীফ)। এর অর্থ এই যে, দুনিয়া ও দুনিয়ার
সমস্ত জিনিস যদি আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করা হয়, তবুও দুই রাকাত সুন্নাতের সওয়াব ইহা অপেক্ষা অধিক হবে।
২. যে ব্যক্তি যােহরের (ফরজের) পূর্বে চার রাকাত এবং পরে দুই রাকাত সুন্নাত যথারীতি আদায় করে, আল্লাহ পাক তার জন্য দোযখ হারাম করে দেন। (আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ)
৩. যে ব্যক্তি এক সালামে যােহরের প্রথম চার রাকাত নামায পড়ে তার জন্য আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়। (আবু দাউদ)।
৪. রাসূলে আকরাম (সাঃ) যােহরের পূর্বে চার রাকাত সুন্নাত নামায পড়তেন এবং তিনি বলতেন, এ সময়ে আসমানের দরজাগুলাে খুলে দেয়া
হয়। অতএব, আমার ইচ্ছা এই যে, এ সময়ে আমার নেক আমল আসমানে পৌঁছুক এবং আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যাক। (তিরমিযী)।
৫. রাসুলে আকরাম (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আসরের পূর্বে চার রাকাত (সুন্নাতে গায়রে মুয়াক্কাদা) নামায পড়ে, আল্লাহ্ তায়ালা তার
প্রতি রহমত করেন। (আবু দাউদ, নাসায়ী)।
৬. যে ব্যক্তি মাগরিবের পর দুনিয়াবী কোন কথাবার্তা না বলে দুই রাকাত নামায পড়ে, তার সেই নামায উপরস্থ ইল্পীনে পৌঁছান হয়। (রায়হাকী)।
৭. যে ব্যক্তি মাগরিবের পর কোন দুনিয়াবী কথাবার্তা না বলে ছয় রাকাত (আওয়াবীন) নামায পড়বে, তার বার বৎসরের (নফল) ইবাদতের সওয়াব হবে।
৮. রাসুলে আকরাম (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি দিনরাত বার রাকাত নামায পড়বে, তার জন্য বেহেশতে গৃহ নির্মাণ করা হবে। চার রাকাত যােহরের পূর্বে, দুই রাকাত যােহরের পরে, দুই রাকাত মাগরিবের পরে, দুই রাকাত ইশার পর এবং দুই রাকাত ফজরের পূর্বে । (মুসলিম শরীফ)
সমস্ত জিনিস যদি আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করা হয়, তবুও দুই রাকাত সুন্নাতের সওয়াব ইহা অপেক্ষা অধিক হবে।
২. যে ব্যক্তি যােহরের (ফরজের) পূর্বে চার রাকাত এবং পরে দুই রাকাত সুন্নাত যথারীতি আদায় করে, আল্লাহ পাক তার জন্য দোযখ হারাম করে দেন। (আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ)
৩. যে ব্যক্তি এক সালামে যােহরের প্রথম চার রাকাত নামায পড়ে তার জন্য আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়। (আবু দাউদ)।
৪. রাসূলে আকরাম (সাঃ) যােহরের পূর্বে চার রাকাত সুন্নাত নামায পড়তেন এবং তিনি বলতেন, এ সময়ে আসমানের দরজাগুলাে খুলে দেয়া
হয়। অতএব, আমার ইচ্ছা এই যে, এ সময়ে আমার নেক আমল আসমানে পৌঁছুক এবং আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যাক। (তিরমিযী)।
৫. রাসুলে আকরাম (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আসরের পূর্বে চার রাকাত (সুন্নাতে গায়রে মুয়াক্কাদা) নামায পড়ে, আল্লাহ্ তায়ালা তার
প্রতি রহমত করেন। (আবু দাউদ, নাসায়ী)।
৬. যে ব্যক্তি মাগরিবের পর দুনিয়াবী কোন কথাবার্তা না বলে দুই রাকাত নামায পড়ে, তার সেই নামায উপরস্থ ইল্পীনে পৌঁছান হয়। (রায়হাকী)।
৭. যে ব্যক্তি মাগরিবের পর কোন দুনিয়াবী কথাবার্তা না বলে ছয় রাকাত (আওয়াবীন) নামায পড়বে, তার বার বৎসরের (নফল) ইবাদতের সওয়াব হবে।
৮. রাসুলে আকরাম (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি দিনরাত বার রাকাত নামায পড়বে, তার জন্য বেহেশতে গৃহ নির্মাণ করা হবে। চার রাকাত যােহরের পূর্বে, দুই রাকাত যােহরের পরে, দুই রাকাত মাগরিবের পরে, দুই রাকাত ইশার পর এবং দুই রাকাত ফজরের পূর্বে । (মুসলিম শরীফ)